Friday, January 29, 2016

আজ থেকে শুরু

আজ থেকে আমার এই সাইটে নিয়মিত পোষ্ট করা হবে। আমি আশা করি আপনারা আমার এই সাইট এর সাতে থাকবেন। আমি সব সময় আপনাদের প্রয়োজনীয় কিছু পোষ্ট করার চেষ্টা করবো। আপনারা কোন ধরনের পোষ্ট চান তা যানাবেন। আমি রিয়াদ হোসেন আপনা পাসে আছি।।
Riyad hossan BD

Monday, January 18, 2016

প্রয়োজনীয় কীবোর্ড শর্টকাট

ওয়েব ব্রাউজার ডেভেলপাররা ভালো করেই জানে যে ব্যবহারকারীরা কি দেখতে এবং করতে পছন্দ করে যখন তারা একটি ব্রাউজার ব্যবহার করে। এটা বিশেষ করে ফায়ারফক্সক্রমইন্টারনেট এক্সপ্লোরারঅপেরা এবং সাফারির ক্ষেত্রেসত্য। প্রায় প্রতিটি ওয়েব ব্রাউজার একটি বিশাল সংখ্যক প্রচলিত কীবোর্ড শর্টকাট শেয়ার করে। এছাড়াওপ্রত্যেকটি ব্রাউজারের নিজস্ব প্রচুর কীবোর্ড শর্টকাট আছেতবে প্রত্যেকটি ব্রাউজারের কমন কীবোর্ড শর্টকাটগুলো জানা থাকলে একদিকে যেমন খুব সহজেই যেকোনো ব্রাউজারে সুইচ করা যাবেতেমনি সময়ও প্রচুর বাঁচবে। আজকের টিউনে আমি এই কমন কীবোর্ড শর্টকাটগুলোই আপনাদের দেখাবো যা সকল ওয়েব ব্রাউজারে কাজ করবে।


ট্যাবের ক্ষেত্রে
Ctrl + N – একটি নতুন উইন্ডো ওপেন হবে।

Ctrl + key (1-8) – 
সংখ্যার উপর ভিত্তি করে নির্দিষ্ট ট্যাবে সুইচ করবে।

Ctrl + 9 – 
সর্বশেষ ট্যাবে সুইচ করবে।

Ctrl + Tab – 
পরবর্তী ট্যাবে সুইচ করবে। (Ctrl + Page Up ও একই কাজ করে শুধু ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ছাড়া।)

Ctrl + Shift + Tab – 
পূর্ববর্তী ট্যাবে সুইচ করবে। (Ctrl + Page Down ও একই কাজ করে শুধু ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ছাড়া।)

Ctrl + W, Ctrl + F4 – 
বর্তমান ট্যাবকে বন্ধ করবে।

Ctrl + T – 
একটি নতুন ট্যাব ওপেন হবে।

Ctrl + Shift + T – 
সর্বশেষ বন্ধ হওয়া ট্যাবটি পুনরায় ওপেন হবে।

Alt + F4 – 
বর্তমান উইন্ডোকে বন্ধ করবে। (প্রতিটি অ্যাপ্লিকেশনের জন্য কাজ করবে।)

মাউস এবং কীবোর্ডের সমন্বয়ে
Ctrl + Left Click – বর্তমান ট্যাবটিকে দৃশ্যমান রেখে একটি নতুন ট্যাবে লিংক ওপেন হবে।

Shift + Left Click – 
একটি নতুন উইন্ডোতে লিংক ওপেন হবে।

Ctrl + Shift + Left Click – 
একটি নতুন ট্যাবে লিংক ওপেন হবে। (নতুন ট্যাবটি দৃশ্যপটে থাকবে।)

মাউসের মাঝে (চাকায়) ক্লিক করে – কোন একটি ট্যাবের মাঝখানে মাউস পয়েন্টার রেখে মাউসের মাঝখানে চাপ দিলে ট্যাবটি বন্ধ হয়ে যাবে।

ন্যাভিগেশন
F5 – রিফ্রেশ / রিলোড।

Ctrl + F5 – 
রিফ্রেশ করবে এবং বর্তমান পেজের ব্রাউজার ক্যাশ রিসেট করবে। (পুরো পেজটাকে পুনরায় ডাউনলোড করবে।)

Alt + Left Arrow, Backspace – 
আগের পেজে ব্যাক করবে।

Alt + Right Arrow, Shift + Backspace – 
যেই পেজ থেকে ব্যাক করা হয়েছে আবার সেই পেজে ফরোয়ার্ড করবে।

Escape – 
পেজ লোড বন্ধ হয়ে যাবে।

Alt + Home – 
হোমপেজে ফিরে যাবে। (ব্রাউজারে যেই হোমপেজ সেট করা আছে।)

জুম্‌ ইন ও আউট
Ctrl and +, Ctrl + Mousewheel Up – জুম্‌ ইন।

Ctrl and -, Ctrl + Mousewheel Down – 
জুম্‌ আউট।

Ctrl + 0 – 
ডিফল্ট (১০০%) জুমে রিসেট করবে।

F11 – 
ফুল স্ক্রিন মোডএক্সিট ফুল স্ক্রিন মোড।

স্ক্রলিং
Space, Page Down – এক ধাপ নিচের দিকে স্ক্রল করবে।

Shift + Space, Page Up – 
এক ধাপ উপরের দিকে স্ক্রল করবে।

Home – 
পেজের একদম উপরে স্ক্রল করবে।

End – 
পেজের একদম নিচে স্ক্রল করবে।

অ্যাড্রেস বার
Ctrl + L, Alt + D, F6 – অ্যাড্রেস বার সিলেক্ট হবে।

Ctrl + Enter – 
অ্যাড্রেস বারে লেখা টেক্সটের আগে www এবং পরে .com যুক্ত হয়ে ওয়েবসাইট লোড হবে।

সার্চ
Alt + Enter – অ্যাড্রেস বারে লেখা টেক্সট সম্পর্কিত সার্চ রেজাল্ট একটি নতুন ট্যাবে ওপেন হবে।

Ctrl + K, Ctrl + E – 
ব্রাউজারের বিল্ট-ইন সার্চ বক্স সিলেক্ট করবে অথবা অ্যাড্রেস বার সিলেক্ট করবে যদি ব্রাউজারের কোন ডেডিকেটেড সার্চ বক্স না থাকে।

Ctrl + F, F3 – 
বর্তমান পেজে অনুসন্ধানের জন্য একটি ইন-পেজ সার্চ বক্স ওপেন হবে।

Ctrl + G, F3 – 
পেজে অনুসন্ধানকৃত টেক্সটের পরবর্তী মিল খুঁজবে।

Ctrl + Shift + G, Shift + F3 – 
পেজে অনুসন্ধানকৃত টেক্সটের পূর্ববর্তী মিল খুঁজবে।


হিস্টোরি এবং বুকমার্ক
Ctrl + H – ব্রাউজিং হিস্টোরি ওপেন হবে।

Ctrl + J – 
ডাউনলোড হিস্টোরি ওপেন হবে।

Ctrl + D – 
বর্তমান পেজকে বুকমার্ক করবে।

Ctrl + Shift + Del – 
ক্লিয়ার ব্রাউজিং হিস্টোরি উইন্ডো ওপেন হবে।

অন্যান্য ফাংশন
Ctrl + P – বর্তমান পেজ প্রিন্ট হবে।

Ctrl + S – 
কম্পিউটারে বর্তমান পেজ সেভ হবে।

Ctrl + O – 
কম্পিউটারের একটি ফাইল ওপেন হবে।

Ctrl + U – 
বর্তমান পেজের সোর্স কোড ওপেন হবে।

Ctrl + Shift + I, F12 – 
ডেভেলপার টুলস অথবা ফায়ারবাগ ওপেন হবে।

আশা করি এই কীবোর্ড শর্টকাটগুলো ব্যবহার করে এখন আপনি আরও সহজে ওয়েব ব্রাউজার ব্যবহার করতে পারবেন।

 রিয়াদ হোসেনlogonut-com-mje0njm1mze0n.png

C প্রোগ্রামিং

কেন প্রোগ্রামিং?

কেন প্রোগ্রামিং এর উত্তর দেওয়ার আগে একটা প্রশ্ন করা যাক, কেন প্রোগ্রামিং নয়?
আচ্ছা, কেমন হত যদি না কম্পিউটার থাকত? যদি না ইন্টারনেট থাকত? যদি না ফেসবুক থাকত? আর যদি গুগল না থাকত তাহলে কি হতো? কিভাবে আমরা আমাদের এসাইনমেন্ট গুলো খুজে বের করতাম?
গেমস, কম্পিউটার সফটওয়ার, মোবাইল এপলিকেশন, ওয়েব পেইজ যাই হোক না কেন সব জাগায় প্রোগ্রামিং। এটা তো কম্পিউটার বা কম্পিউটার রিলেটেড। অন্য কিছুর দিকে যদি তাকিয়ে দেখি, গাড়ি, এরোপ্লেন, মহাকাশ যান, মেডিকেল ডায়াগনসিস মেশিন, মাইক্রোওয়েব ওভেন, লিফট, গড়ি, ক্যালকুলেটর সহ সকল ইলেক্ট্রনিক্স যন্ত্রতেই প্রোগ্রামিং এর ব্যবহার রয়েছে।
মানুষ নিজেদের ভাষা ব্যবহার করে একজন আরেক জনের সাথে যোগাযোগ করার জন্য। মেশিনের সাথে মানুষের যোগাযোগ করার জন্য ও একটা ভাষা দরকার, সে ভাষা হচ্ছে প্রোগ্রামিং। মেশিনের সাথে যোগাযোগ, এক্সাইটিং না?
প্রোগ্রামিং জানাটা এক্সাটিং থেকেও আরো বেশি কিছু।
বুঝাই যাচ্ছে প্রোগ্রামিং কত গুরুত্ব পূর্ন। এক এক জাগায় এক এক ধরনের কাজ কর্ম করতে হয়। কাজ করার পদ্ধতি ভিন্ন, তাই প্রোগ্রাম গুলো ও ভিন্ন। আবার এই ভিন্ন ভিন্ন প্রোগ্রাম তৈরি করার জন্য রয়েছে অনেক গুলো প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ। এখানে একটূ ক্লিক করে দেখলেই হবে কত গুলো প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ রয়েছে।

এত গুলো প্রোগ্রামিং থাকতে সি কেন?

সি হচ্ছে অন্য সকল প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ এর ব্যাসিক। এটি খুবি সহজ একটা প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ। সি থেকেই পরবর্তীতে অনেক গুলো পোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ এর উৎপত্তি হয়েছে। যেমন C++, Java, C#, PHP ইত্যাদি। সি জানলে সে গুলো সহজেই জানা যায়।
প্রোগ্রামিং এর মৈলিক সকল বৈশিষ্ট গুলো সিতে রয়েছে। সকল প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ এ মৈলিক বৈশিষ্ট গুলো ফলো করে।
কম্পিউটার অপারেটিং সিস্টেমের কোর বা প্রান হচ্ছে কার্নেল। Windows, Unix বা Linux এর কার্নেলের বেশির ভাগ কোড লেখা হয়েছে সি দিয়ে। কেউ যদি সি ভালো পারে, নিজের একটা অপারেটিং সিস্টেম তৈরি করার স্বপ্ন সহজেই দেখতে পারে।
নতুন নতুন ডিভাইস গুলোর জন্য ড্রাইভার লাগে। এ ড্রাইভার সফটওয়ার গুলো প্রায় সময়ই সি প্রোগ্রামিং দিয়ে লেখা। কারন সি এর পয়েন্টার দিয়ে হার্ডওয়ার এবং সফটোয়ার এর মধ্যে যোগাযোগ করা যায়।
সি হচ্ছে middle level language। তিন প্রকার প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ রয়েছে। High Level, Middle Level & Low Level. High Level ল্যাঙ্গুয়েজ দিয়ে ইউজার ব্যবহার করে এমন প্রগ্রাম গুলো তৈরি করা হয়। Low Level প্রোগ্রামিং দিয়ে সফটোয়ার এবং হার্ডওয়ার এর মধ্যে যোগাযোগের কাজ করা হয়। আর সি হচ্ছে High Level এবং Low Level এর মিশ্রনে তৈরি। যা দিয়ে দুই কাজই করা যায়।
আরো অনেক গুলো কারন রয়েছে কেন সি প্রোগ্রামিং শেখা জরুরী।কেন প্রোগ্রামিং?
কেন প্রোগ্রামিং এর উত্তর দেওয়ার আগে একটা প্রশ্ন করা যাক, কেন প্রোগ্রামিং নয়?
আচ্ছা, কেমন হত যদি না কম্পিউটার থাকত? যদি না ইন্টারনেট থাকত? যদি না ফেসবুক থাকত? আর যদি গুগল না থাকত তাহলে কি হতো? কিভাবে আমরা আমাদের এসাইনমেন্ট গুলো খুজে বের করতাম?
গেমস, কম্পিউটার সফটওয়ার, মোবাইল এপলিকেশন, ওয়েব পেইজ যাই হোক না কেন সব জাগায় প্রোগ্রামিং। এটা তো কম্পিউটার বা কম্পিউটার রিলেটেড। অন্য কিছুর দিকে যদি তাকিয়ে দেখি, গাড়ি, এরোপ্লেন, মহাকাশ যান, মেডিকেল ডায়াগনসিস মেশিন, মাইক্রোওয়েব ওভেন, লিফট, গড়ি, ক্যালকুলেটর সহ সকল ইলেক্ট্রনিক্স যন্ত্রতেই প্রোগ্রামিং এর ব্যবহার রয়েছে।
মানুষ নিজেদের ভাষা ব্যবহার করে একজন আরেক জনের সাথে যোগাযোগ করার জন্য। মেশিনের সাথে মানুষের যোগাযোগ করার জন্য ও একটা ভাষা দরকার, সে ভাষা হচ্ছে প্রোগ্রামিং। মেশিনের সাথে যোগাযোগ, এক্সাইটিং না?
প্রোগ্রামিং জানাটা এক্সাটিং থেকেও আরো বেশি কিছু।
বুঝাই যাচ্ছে প্রোগ্রামিং কত গুরুত্ব পূর্ন। এক এক জাগায় এক এক ধরনের কাজ কর্ম করতে হয়। কাজ করার পদ্ধতি ভিন্ন, তাই প্রোগ্রাম গুলো ও ভিন্ন। আবার এই ভিন্ন ভিন্ন প্রোগ্রাম তৈরি করার জন্য রয়েছে অনেক গুলো প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ। এখানে একটূ ক্লিক করে দেখলেই হবে কত গুলো প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ রয়েছে।
এত গুলো প্রোগ্রামিং থাকতে সি কেন?
সি হচ্ছে অন্য সকল প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ এর ব্যাসিক। এটি খুবি সহজ একটা প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ। সি থেকেই পরবর্তীতে অনেক গুলো পোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ এর উৎপত্তি হয়েছে। যেমন C++, Java, C#, PHP ইত্যাদি। সি জানলে সে গুলো সহজেই জানা যায়।
প্রোগ্রামিং এর মৈলিক সকল বৈশিষ্ট গুলো সিতে রয়েছে। সকল প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ এ মৈলিক বৈশিষ্ট গুলো ফলো করে।
কম্পিউটার অপারেটিং সিস্টেমের কোর বা প্রান হচ্ছে কার্নেল। Windows, Unix বা Linux এর কার্নেলের বেশির ভাগ কোড লেখা হয়েছে সি দিয়ে। কেউ যদি সি ভালো পারে, নিজের একটা অপারেটিং সিস্টেম তৈরি করার স্বপ্ন সহজেই দেখতে পারে।
নতুন নতুন ডিভাইস গুলোর জন্য ড্রাইভার লাগে। এ ড্রাইভার সফটওয়ার গুলো প্রায় সময়ই সি প্রোগ্রামিং দিয়ে লেখা। কারন সি এর পয়েন্টার দিয়ে হার্ডওয়ার এবং সফটোয়ার এর মধ্যে যোগাযোগ করা যায়।
সি হচ্ছে middle level language। তিন প্রকার প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ রয়েছে। High Level, Middle Level & Low Level. High Level ল্যাঙ্গুয়েজ দিয়ে ইউজার ব্যবহার করে এমন প্রগ্রাম গুলো তৈরি করা হয়। Low Level প্রোগ্রামিং দিয়ে সফটোয়ার এবং হার্ডওয়ার এর মধ্যে যোগাযোগের কাজ করা হয়। আর সি হচ্ছে High Level এবং Low Level এর মিশ্রনে তৈরি। যা দিয়ে দুই কাজই করা যায়।
আরো অনেক গুলো কারন রয়েছে কেন সি প্রোগ্রামিং শেখা জরুরী।
– See more at: http://tech.priyo.com/tutorial/2014/11/19/26928.html#.dpuf