Monday, December 19, 2016

Sad Story একটি রোহিঙ্গা পরিবারের আত্মকাহিনী ।

Riyad hossan BD
একটি রোহিঙ্গা পরিবারের আত্মকাহিনী ।
লেখকঃ Ra Na (SONRAN)

– মা, আমরা কোথায় যাচ্ছি?
– এইতো মা, ওপারে(বাংলাদেশে)! – ওরা কি
মারবে না মা?
– না মা, ওরা তোমার ভাই!
– আমাদের শরীরে আগুন দেবে না তো?
– না রে মা! ওরা তোর বাবার মতো। তোকে
আদর করবে। আর
খেলতে যখন ইচ্ছে হবে তোর, ঘুরতে নিয়ে
যাবে ঐ দূর মাঠে। .
.
গতরাত থেকে এত ঝড়-ঝাপটা গিয়েছে যে
কিছুই মনে ছিল না বাচ্চাটির। হঠাৎ তার
বাবার কথা মনে হল
যেন।
.
– মা গো! বাবা কোথায় আমার? দুদিন
ধরে দেখি না কেন বাবাকে?
.
অশ্রু জমে ওঠে মায়ের চোখে। মেয়ের মাথায়
হাত বুলিয়ে দেয়। কপালে এঁকে দেয় আলতো
চুমু – "তোর বাবা নতুন বাড়ি ঠিক করতে
গেছে মা।"
.
মা ঠিক জানে, মেয়ের বাবা আর ফিরবে
না কখনো। দু'দিন আগেই চলে গেছে না
ফেরার দেশে। তাঁর শেষ কথা ছিল - 'বাঁচতে
চাইলে আমার মেয়েকে নিয়ে পালাও।'
.
৭টি নৌকা এগিয়ে চলেছে সন্তর্পণে।
নাফ নদীর বুক চিরে। ঐ তো বাংলাদেশ!
.
হঠাৎ কিসের যেন শোরগোল। বিজিবি
ঘিরে ধরেছে নৌকা। ঢুকতে দেয়া যাবে না
এদের। "পুশব্যাক" করাতে হবে। উপরের
নির্দেশ।
.
এদিকে অভুক্ত, অসহায় নৌকার যাত্রীরা
উৎকন্ঠিত। ফিরিয়ে দেবে না তো? ইতিমধ্যে
নৌকার বুকে গুঞ্জন শোরগোলের রুপ
নিয়েছে। "আমাদের বাঁচতে দিন।" "আপনারা
তাড়িয়ে দিলে আল্লাহর দুনিয়ায়
আমাদের কোন স্থান থাকবে না হয়তো।"
.
এক বৃদ্ধাকে হাউমাউ করে কাঁদতে দেখা
গেল। এগিয়ে এলেন সেই মা। শুকিয়ে যাওয়া
চোখে টলমল করছে অশ্রু –
"আমরা ফিরে যাচ্ছি। কিন্তু দয়া করা আমার
বাচ্চাটিকে নিয়ে যান। ওকে বাঁচতে
দিন।"
.
বিনিময়ে নির্মম, কঠোর চাহনি ফিরে
পেলেন মা। কোলে তার সেঁটে যাওয়া ভীরু
সন্তান। নৌকা চললো ফের
আরাকানের দিকে।
.
.
"মা গো! আমরা কোথায় যাচ্ছি?" মা নীরব।
"ওরা কি আমার ভাই নয়? তুমি না বললে
ওরা
আমার বাবার মতো!"
.
মায়ের চোখে নিথর দৃষ্টি। চোয়াল শক্ত
করে বললেন, "তোর ভাইয়েরা মরে গেছে।
পৃথিবীর কোথাও তোর ভাই নেই।"
"বাবার নতুন বাড়ির কি হবে মা?" "আমরা সেই
বাড়িতেই যাচ্ছি মা। তোর
বাবার কাছে!"
.
.
টপটপ করে ঝরে পড়ছে অশ্রুমালা। মায়ের এ
অশ্রু শুকাবার নয়।

Wednesday, December 14, 2016

Slideshow Creator: My funny moment 2016 with big brother in River

Tags

WWE Only Fight Full Match 14 November 2016

Tags

Monday, April 18, 2016

এবার জিপির রিচার্জ কার্ড হ্যাক করুন।

মোবাইল অপারেটরদেরর রিচার্জ কার্ড হ্যাক করে মজা দিন ইচ্ছামত !!! : এই পদ্ধতিটি কাজ করে শুধুমাত্র মাসের ২৭ এবং ২৮ তারিখ । তখন তাদের সিস্টেম আপগ্রেড হয় । এই পদ্ধতি আপনি অনুসরণ করলে আপনার মোবাইলে ৫০০ টাকা ফ্রী রিচার্জ হবে ! : নিচের প্রতিটি ধাপ যথাযথভাবে অনুসরণ করুন । কোন ভাবেই কোন ভুল করা যাবে না । : ধাপসুমহঃ : » ৭৪৮৩৯ তে ডায়েল করুন আপনি অনেকগুলো বীপ শুনতে পাবেন । তবে ৬ষ্ঠ বীপ শুনার পর আপনার মোবাইলে ৫৯৮৮ চাপুন (বি.দ্র= কলটি শুধু ২৭ ও ২৮ তারিখেই কাজ করবে) : » এরপর আপনি একটি নারী কন্ঠ শুনতে পাবেন । সেই কন্ঠের কথা শেষহওয়া মাত্রই ৫৫৫ চাপুন । : » এরপর আপনি ১৬ ডিজিটের যে কোন নম্বর চাপুন । তবে খেয়াল রাখুন কোন নম্বর যেন পরপর ৩ বার এবং ১৬ ডিজিটের মধ্যে ৩ বারের বেশি না আসে । : » এখন সিস্টেম প্রায় ১ মিনিট সময় নিবে । এ সময় আপনি কিছু করার দরকার নেই। : » এর পর আপনাকে আবার ৬৬৬ চাপতে বলবে । তখনই আপনি ৫৫৫ চাপুন : » মনে রাখবেন ৫৫৫ চাপার পর একটি নারী কন্ঠ আপনাকে কিছু নির্দেশ দিবে । আপনি সেগুলো পালন করবেন না । এটা সিস্টেমকে হ্যাকদের কাছ থেকে রক্ষা করার জন্য একটা পদ্ধতি : » নারী কন্ঠের কথা শেষ হওয়া মাত্র আপনি আপনার মোবাইল নম্বর চাপুন । : » এরপর আপনাকে # চাপতে বলবে । আপনি # চাপুন । : » এরপর ১ চেপে কলটি শেষ করুন । এরপর আপনার মোবাইলে একটি মেসেজ আসবে । : মেসেজে লিখা আছেঃ you have successfully recharge [10/20/50/100] taka : [নোট:- বার বার বলছি এ ট্রিক শুধু ২৭-২৮ তারিখে কাজ করবে .]
Riyad hossanbd

Saturday, April 16, 2016

কম্পিউটারের কিছু শর্টকাট Computer Shortcut Key

Computer Shortcut Key

কম্পিউটার keyboard এর শর্টকার্টঃ-
© F1: সাহায্য (Help);
© CTRL ESC: Start menu চালু;
© ALT TAB: চালু করা প্রোগ্রামগুলো থেকেবাছাই;
© ALT F4: প্রোগ্রম বন্ধ করা;
© SHIFT DELETE: সরাসরি ফাইল ডিলিটকরা;
© Windows Logo L: কম্পিউটার লক করা;
© CTRL C: কপি;
© CTRL X: কাট;
© CTRL V: পেস্ট;
© CTRL Z: আনডু;
© CTRL B: অক্ষর বোল্ড করা;
© CTRL U: অক্ষর আন্ডারলাইন করা;
© CTRL I: অক্ষর ইটালিক করা;
© SHIFT right click: অতিরিক্ত শর্টকাট সহমেনু;
© SHIFT double click: বিকল্প ডিফল্ট কমান্ড;
© ALT double click: প্রোপার্টিজ প্রদর্শন;
© F10: মেনু বার চালু করা;
© SHIFT F10: নির্বাচিত আইটেমের জন্যেশর্টকাট মেনু;
© CTRL SHIFT ESC:টাস্ক ম্যানেজার;
© ALT DOWN ARROW: ড্রপ ডাউন মেনু খোলা;
© ALT TAB: অন্য কোনো চালু করাপ্রোগ্রামে যাওয়া ( সবগূলো প্রোগ্রামদেখতে ALT চেপে ধরে TAB চাপুন );
© SHIFT: অটোরান বন্ধ করতে এটি চেপে ধরেরাখুন;
© ALT SPACE: মেইন উইন্ডো’র সিস্টেম মেনুদেখা;
© CTRL TAB: কোনো প্রোগ্রামের একউইন্ডো থেকে অন্য উইন্ডোতে যাওয়া;
© ALT আন্ডারলাইন কৃত অক্ষরঃ নির্দিষ্টমেনুতে যাওয়া; © ALT F4: বর্তমান উইন্ডো বন্ধ করা; © CTRL F4: একাধিক ডকুমেন্ট ইন্টারফেস সহকোনো প্রোগ্রাম বন্ধ করা;
© F2: নির্বাচিত ফাইল রিনেইম করা;
© F3: ফাইল খোঁজা
© F4: অন্য কোনো ফোল্ডারে ফাইল মুভ করা
© F5: বর্তমান উইন্ডো রিফ্রেশ করা
© CTRL A: ফোল্ডারের সবগুলো আইটেমনির্বাচন করা
© BACKSPACE: পুর্ববর্তি ফোল্ডারে যাওয়া(ইন্টারনেট ব্রাউজারের ক্ষেত্রে পুর্বেরপেইজ)
© Left ALT left SHIFT PRINT SCREEN: Toggleshigh contrast on and off;
© Windows Logo: Start menu;
© Windows Logo M: সব প্রোগ্রামমিনিমাইজ করা;
© SHIFT Windows Logo M: মিনিমাইজ আনডুকরা;
© Windows Logo E: Windows Explorer চালু করা;
© Windows Logo F: Files অথবা Folders খোঁজা;
© Windows Logo D: সব প্রোগ্রামমিনিমাইজ করা;
© Windows Logo TAB: টাস্কবার চক্রাকারেদেখা;
© Windows Logo Break: System Propertiesডায়ালগ বক্স চালু করা;
© Application key: নির্বাচিত আইটেমেরজন্যে শর্টকাট মেনু;
© Windows Logo L: উইন্ডোজ লগ অফ করা;
© Windows Logo P: প্রিন্ট ম্যানেজার চালুকরা;
© Windows Logo C: কন্ট্রোল প্যানেল চালুকরা;
© Windows Logo V: ক্লিপবোর্ড চালু করা;
© Windows Logo K: Keyboard Propertiesডায়ালগ বক্স চালু করা;
© Windows Logo I: Mouse Properties ডায়ালগবক্স চালু করা।

Friday, April 1, 2016

GP দিচ্ছে 9 টাকায় ১ জিবি

GP Hot Offer

ভালো আছেন সবাই? আশা করি আছেন। বুঝতেই পারতেছেন আজকের পোস্ট বিষয়বস্তু কি।
তো আসেন পেচাল বাদ দিয়ে শুরু করি
৯ টাকায় ১ গিগাঃ
রাত ২টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ব্যবহারের জন্য ১ জিবি পাইতে ফোনে ৯ টাকা + ভ্যাট রেখে ডায়াল করেন ৫০০০১০১#
অফারটা আজকে রাত ১২ টায় শেষ হয়ে যাচ্ছে, তাই আগেই নিয়ে নেন। মানে ১২ টার আগে নিলে ৭ দিন ১২ AM থেকে ২ PM পর্যন্ত চালাতে পারবেন। ব্যালেন্স চেক করতে ডায়াল 1211*2#
আর এটা শুধুমাত্র একবারই নিতে পারবেন
দুঃখের বিষয়, তাই না?
আর মনে রাখবেন, এই অফার দেওয়া হচ্ছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আমাদের টিমের পদার্পণ উপলক্ষ্যে। তাই….
আরো ৯ টাকায় আরো এক গিগাঃ
এটাও সবাই পাবেন। শুধু ৯ টাকার সাথে দরকার ১ কপি ছবি আর ন্যাশনাল আইডি কার্ডের ফটোকপি
আপনার সিম কার্ডের নিয়ে চলে যান জিপির বায়োমেট্রিক পয়েন্টে। ও হ্যা, হাতের বুড়ো আঙ্গুলটাও সাথে নেওয়া লাগবে।
ওটার একটা ছাপ দিবেন শুধু। আবারও পাবেন ৯ টাকায় ১ গিগা। এটা সারাদিনই চালাতে পারবেন।
যদি মাগনা, তবুও আমি পরামর্শ দিবো এটা না নেওয়ার জন্য।
আপনার আংগুলের ছাপ বিদেশী কোম্পানির কাছে চলে গেলে ওরা এটা দিয়ে যে-কোন কিছুই করতে পারে।
অবশ্য পুরোটাই সম্পুর্ন আপনাদের ইচ্ছা, আপনারা নিতে চাইলে আমি না করার কে?
এছাড়াও যাদের সিমে ৬ ডিসেম্বর ২০১৫ এর পর কোন ইন্টারনেট ব্যবহার করা হয় নাই, তারা চাইলে নিতে পারেন বিনামূল্যে ৩ দিন মেয়াদের ৫০ MB ডাটা।
ডায়াল করুন 5000113#
ব্যালেন্স চেক করতে 1211*2#
এছাড়াও সবাই পাচ্ছেন ৫০ এম্বি ডাটা শুধুমাত্র গ্রামিনের ফ্ল্যাক্সিপ্ল্যান (FLAXYPlan) এর এন্ড্রয়েড এপ্স ডাউনলোড করে।
এপটি ডাউনলোড করতে নিচে ক্লিক করুন
http://www.mediafire.com/?9yfnehb9s27ytom
ইন্সটল করার পর এক নাম্বার সিম স্লটে গ্রামিন সিম ঢুকিয়ে ডাটা কানেকশন চালু করে এপ্সটি ওপেন করুন। এবার ফাঁকা বক্সে আপনার ফোন নাম্বার প্রবেশ করিয়ে কন্টিনিউ করুন। আপনার নাম্বারে একটা ভ্যারিফিকেশন কোড এসে এটা চালু হয়ে যাবে, আপনাকে কিছুই করতে হবে না।
ফ্ল্যাক্সিপ্ল্যানের সাথে মুটামুটি সবাই পরিচিত। এই এপ্সের কাজও সেই একই রকম। খালি বাড়তি কিছু ফিচার এড করা হইছে। এটা সবার মোবাইলে না ও কাজ করতে পারে। বুঝেনই তো, বাংলাদেশি এপ্স
যাই হোক, আপনার ফোনে চললে আপনি সৌভাগ্যবান (সবাইরে মিষ্টি খাওয়ান)
এরপর একটা প্ল্যান-ট্যান কিনে ফেলেন। উনারা বলে ৯৩% পর্যন্ত ছাড় দেন এই এপে
আমি তো ২০% ও পাই না
বান্ডেল কেনার পরে দেখবেন ফেসবুকে শেয়ার করার অপশন আসছে। ওটাতে ক্লিক করে শেয়ার করলেই পেয়ে যাবেন আরো ২০ এম্বি ইন্টারনেট।

Tuesday, February 16, 2016

GP 3GB OFFER

3GB মাত্র ১৯৯ টাকায়! মেয়াদ ৭ দিন । ডায়াল 5000174# ; SD, VAT এবং শর্ত প্রযোজ্য। Post by Riyad hossan

Friday, February 5, 2016

চাকুরির খবর

প্রতিষ্ঠানের নাম: বাংলাদেশ নৌবাহিনী

পদের নাম: ভলান্টিয়ার রিজার্ভ কমিশন এক্সিকিউটিভ শাখা (পুরুষ)
শিক্ষাগত যোগ্যতা: পদার্থবিদ্যা বা গণিত বিষয় অন্তর্ভুক্তিসহ স্নাতক বা পদার্থবিদ্যা, গণিত, রসায়ন, কম্পিউটার সায়েন্স, ফলিত পদার্থ, তড়িৎবিদ্যা, ফলিত রসায়ন, সমুদ্রবিজ্ঞান, নটিক্যাল বিষয়ে স্নাতক
বয়স: ১ জুলাই ২০১৬ তারিখে অনূর্ধ্ব ৩০ বছর।

পদের নাম: ইঞ্জিনিয়ারিং ও ইলেকট্রিক্যাল শাখা (পুরুষ ও নারী)
শিক্ষাগত যোগ্যতা: পাবলিক প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নেভাল আর্কিটেকচার, মেকানিক্যাল বা ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বয়স: ১ জুলাই ২০১৬ তারিখে অনূর্ধ্ব ৩০ বছর।

পদের নাম: শিক্ষা শাখা (পুরুষ ও নারী)
শিক্ষাগত যোগ্যতা: কম্পিউটার সায়েন্স, টেলিকমিউনিকেশন, দর্শন, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ে স্নাতক পাস পুরুষ ও নারী প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। পাবলিক প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক
বয়স: ১ জুলাই ২০১৬ তারিখে অনূর্ধ্ব ৩৫ বছর।

পদের নাম: শিক্ষা, বিবিএ বা এমবিএ (পুরুষ ও নারী)
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ফিন্যান্স, অ্যাকাউন্টিং, মার্কেটিং ও ম্যানেজমেন্ট থেকে বিবিএ বা এমবিএ
অভিজ্ঞতা: ৩ বছর
বয়স: ১ জুলাই ২০১৬ তারিখে অনূর্ধ্ব ৩৫ বছর।

পদের নাম: শিক্ষা, মেডিকেল (পুরুষ)
শিক্ষাগত যোগ্যতা: চিকিৎসাবিজ্ঞানে স্নাতক এবং ইন্টার্নশিপসহ এমবিবিএস
বয়স: ১ জুলাই ২০১৬ তারিখে অনূর্ধ্ব ২৮ বছর।

শারীরিক যোগ্যতা
পুরুষ: উচ্চতা ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি, ওজন ৫০ কেজি এবং বুকের মাপ স্বাভাবিক অবস্থায় ৩০ ইঞ্চি ও স্ফীত অবস্থায় ৩২ ইঞ্চি।
নারী: উচ্চতা ৫ ফুট ১ ইঞ্চি, ওজন ৪৬ কেজি এবং বুকের মাপ স্বাভাবিক অবস্থায় ২৮ ইঞ্চি ও স্ফীত অবস্থায় ৩০ ইঞ্চি।

আবেদনের নিয়ম
আগ্রহীরা ৭২০ টাকা আবেদন ফি জমা দিয়ে নৌবাহিনীর ওয়েবসাইট www.joinnavy.mil.bd তে আবেদন করতে পারবেন।

আবেদনের শেষ সময়: ২০ মার্চ ২০১৬

প্রতি মুহুর্তের খবর পেতে আমাদের ফেসবুক পেজে লাইক দিন

Thursday, February 4, 2016

My Youtube

PLZ SUBSCRIBE IT.. https://m.youtube.com/channel/UCmfJKmiQT5uAQ14E8vBTzug?

GP OFFER

২০০ মিনিট (জিপি-জিপি), মেয়াদ ৭ দিন, মাত্র ৬০ টাকায়। অফারটি নিতে ডায়াল করুন 5000135# Riyad hossan

Tuesday, February 2, 2016

Gp New Offer

এখন 15MB ইন্টারনেট (মেয়াদ ২ দিন) পাচ্ছেন মাত্র ৪ টাকায়!( সর্বোচ্চ ১০ বার) ডায়াল করুন 5000161# ;SD এবং VAT প্রযোজ্য। Riyad hossanlog.png

click and earn money

wap4dollar_banner_6.jpg wap4dollar_banner_4.jpg wap4dollar_banner_3.jpg wap4dollar_banner_2.jpg wap4dollar_banner_1.gif banner.png

Friday, January 29, 2016

আজ থেকে শুরু

আজ থেকে আমার এই সাইটে নিয়মিত পোষ্ট করা হবে। আমি আশা করি আপনারা আমার এই সাইট এর সাতে থাকবেন। আমি সব সময় আপনাদের প্রয়োজনীয় কিছু পোষ্ট করার চেষ্টা করবো। আপনারা কোন ধরনের পোষ্ট চান তা যানাবেন। আমি রিয়াদ হোসেন আপনা পাসে আছি।।
Riyad hossan BD

Monday, January 18, 2016

প্রয়োজনীয় কীবোর্ড শর্টকাট

ওয়েব ব্রাউজার ডেভেলপাররা ভালো করেই জানে যে ব্যবহারকারীরা কি দেখতে এবং করতে পছন্দ করে যখন তারা একটি ব্রাউজার ব্যবহার করে। এটা বিশেষ করে ফায়ারফক্সক্রমইন্টারনেট এক্সপ্লোরারঅপেরা এবং সাফারির ক্ষেত্রেসত্য। প্রায় প্রতিটি ওয়েব ব্রাউজার একটি বিশাল সংখ্যক প্রচলিত কীবোর্ড শর্টকাট শেয়ার করে। এছাড়াওপ্রত্যেকটি ব্রাউজারের নিজস্ব প্রচুর কীবোর্ড শর্টকাট আছেতবে প্রত্যেকটি ব্রাউজারের কমন কীবোর্ড শর্টকাটগুলো জানা থাকলে একদিকে যেমন খুব সহজেই যেকোনো ব্রাউজারে সুইচ করা যাবেতেমনি সময়ও প্রচুর বাঁচবে। আজকের টিউনে আমি এই কমন কীবোর্ড শর্টকাটগুলোই আপনাদের দেখাবো যা সকল ওয়েব ব্রাউজারে কাজ করবে।


ট্যাবের ক্ষেত্রে
Ctrl + N – একটি নতুন উইন্ডো ওপেন হবে।

Ctrl + key (1-8) – 
সংখ্যার উপর ভিত্তি করে নির্দিষ্ট ট্যাবে সুইচ করবে।

Ctrl + 9 – 
সর্বশেষ ট্যাবে সুইচ করবে।

Ctrl + Tab – 
পরবর্তী ট্যাবে সুইচ করবে। (Ctrl + Page Up ও একই কাজ করে শুধু ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ছাড়া।)

Ctrl + Shift + Tab – 
পূর্ববর্তী ট্যাবে সুইচ করবে। (Ctrl + Page Down ও একই কাজ করে শুধু ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ছাড়া।)

Ctrl + W, Ctrl + F4 – 
বর্তমান ট্যাবকে বন্ধ করবে।

Ctrl + T – 
একটি নতুন ট্যাব ওপেন হবে।

Ctrl + Shift + T – 
সর্বশেষ বন্ধ হওয়া ট্যাবটি পুনরায় ওপেন হবে।

Alt + F4 – 
বর্তমান উইন্ডোকে বন্ধ করবে। (প্রতিটি অ্যাপ্লিকেশনের জন্য কাজ করবে।)

মাউস এবং কীবোর্ডের সমন্বয়ে
Ctrl + Left Click – বর্তমান ট্যাবটিকে দৃশ্যমান রেখে একটি নতুন ট্যাবে লিংক ওপেন হবে।

Shift + Left Click – 
একটি নতুন উইন্ডোতে লিংক ওপেন হবে।

Ctrl + Shift + Left Click – 
একটি নতুন ট্যাবে লিংক ওপেন হবে। (নতুন ট্যাবটি দৃশ্যপটে থাকবে।)

মাউসের মাঝে (চাকায়) ক্লিক করে – কোন একটি ট্যাবের মাঝখানে মাউস পয়েন্টার রেখে মাউসের মাঝখানে চাপ দিলে ট্যাবটি বন্ধ হয়ে যাবে।

ন্যাভিগেশন
F5 – রিফ্রেশ / রিলোড।

Ctrl + F5 – 
রিফ্রেশ করবে এবং বর্তমান পেজের ব্রাউজার ক্যাশ রিসেট করবে। (পুরো পেজটাকে পুনরায় ডাউনলোড করবে।)

Alt + Left Arrow, Backspace – 
আগের পেজে ব্যাক করবে।

Alt + Right Arrow, Shift + Backspace – 
যেই পেজ থেকে ব্যাক করা হয়েছে আবার সেই পেজে ফরোয়ার্ড করবে।

Escape – 
পেজ লোড বন্ধ হয়ে যাবে।

Alt + Home – 
হোমপেজে ফিরে যাবে। (ব্রাউজারে যেই হোমপেজ সেট করা আছে।)

জুম্‌ ইন ও আউট
Ctrl and +, Ctrl + Mousewheel Up – জুম্‌ ইন।

Ctrl and -, Ctrl + Mousewheel Down – 
জুম্‌ আউট।

Ctrl + 0 – 
ডিফল্ট (১০০%) জুমে রিসেট করবে।

F11 – 
ফুল স্ক্রিন মোডএক্সিট ফুল স্ক্রিন মোড।

স্ক্রলিং
Space, Page Down – এক ধাপ নিচের দিকে স্ক্রল করবে।

Shift + Space, Page Up – 
এক ধাপ উপরের দিকে স্ক্রল করবে।

Home – 
পেজের একদম উপরে স্ক্রল করবে।

End – 
পেজের একদম নিচে স্ক্রল করবে।

অ্যাড্রেস বার
Ctrl + L, Alt + D, F6 – অ্যাড্রেস বার সিলেক্ট হবে।

Ctrl + Enter – 
অ্যাড্রেস বারে লেখা টেক্সটের আগে www এবং পরে .com যুক্ত হয়ে ওয়েবসাইট লোড হবে।

সার্চ
Alt + Enter – অ্যাড্রেস বারে লেখা টেক্সট সম্পর্কিত সার্চ রেজাল্ট একটি নতুন ট্যাবে ওপেন হবে।

Ctrl + K, Ctrl + E – 
ব্রাউজারের বিল্ট-ইন সার্চ বক্স সিলেক্ট করবে অথবা অ্যাড্রেস বার সিলেক্ট করবে যদি ব্রাউজারের কোন ডেডিকেটেড সার্চ বক্স না থাকে।

Ctrl + F, F3 – 
বর্তমান পেজে অনুসন্ধানের জন্য একটি ইন-পেজ সার্চ বক্স ওপেন হবে।

Ctrl + G, F3 – 
পেজে অনুসন্ধানকৃত টেক্সটের পরবর্তী মিল খুঁজবে।

Ctrl + Shift + G, Shift + F3 – 
পেজে অনুসন্ধানকৃত টেক্সটের পূর্ববর্তী মিল খুঁজবে।


হিস্টোরি এবং বুকমার্ক
Ctrl + H – ব্রাউজিং হিস্টোরি ওপেন হবে।

Ctrl + J – 
ডাউনলোড হিস্টোরি ওপেন হবে।

Ctrl + D – 
বর্তমান পেজকে বুকমার্ক করবে।

Ctrl + Shift + Del – 
ক্লিয়ার ব্রাউজিং হিস্টোরি উইন্ডো ওপেন হবে।

অন্যান্য ফাংশন
Ctrl + P – বর্তমান পেজ প্রিন্ট হবে।

Ctrl + S – 
কম্পিউটারে বর্তমান পেজ সেভ হবে।

Ctrl + O – 
কম্পিউটারের একটি ফাইল ওপেন হবে।

Ctrl + U – 
বর্তমান পেজের সোর্স কোড ওপেন হবে।

Ctrl + Shift + I, F12 – 
ডেভেলপার টুলস অথবা ফায়ারবাগ ওপেন হবে।

আশা করি এই কীবোর্ড শর্টকাটগুলো ব্যবহার করে এখন আপনি আরও সহজে ওয়েব ব্রাউজার ব্যবহার করতে পারবেন।

 রিয়াদ হোসেনlogonut-com-mje0njm1mze0n.png

C প্রোগ্রামিং

কেন প্রোগ্রামিং?

কেন প্রোগ্রামিং এর উত্তর দেওয়ার আগে একটা প্রশ্ন করা যাক, কেন প্রোগ্রামিং নয়?
আচ্ছা, কেমন হত যদি না কম্পিউটার থাকত? যদি না ইন্টারনেট থাকত? যদি না ফেসবুক থাকত? আর যদি গুগল না থাকত তাহলে কি হতো? কিভাবে আমরা আমাদের এসাইনমেন্ট গুলো খুজে বের করতাম?
গেমস, কম্পিউটার সফটওয়ার, মোবাইল এপলিকেশন, ওয়েব পেইজ যাই হোক না কেন সব জাগায় প্রোগ্রামিং। এটা তো কম্পিউটার বা কম্পিউটার রিলেটেড। অন্য কিছুর দিকে যদি তাকিয়ে দেখি, গাড়ি, এরোপ্লেন, মহাকাশ যান, মেডিকেল ডায়াগনসিস মেশিন, মাইক্রোওয়েব ওভেন, লিফট, গড়ি, ক্যালকুলেটর সহ সকল ইলেক্ট্রনিক্স যন্ত্রতেই প্রোগ্রামিং এর ব্যবহার রয়েছে।
মানুষ নিজেদের ভাষা ব্যবহার করে একজন আরেক জনের সাথে যোগাযোগ করার জন্য। মেশিনের সাথে মানুষের যোগাযোগ করার জন্য ও একটা ভাষা দরকার, সে ভাষা হচ্ছে প্রোগ্রামিং। মেশিনের সাথে যোগাযোগ, এক্সাইটিং না?
প্রোগ্রামিং জানাটা এক্সাটিং থেকেও আরো বেশি কিছু।
বুঝাই যাচ্ছে প্রোগ্রামিং কত গুরুত্ব পূর্ন। এক এক জাগায় এক এক ধরনের কাজ কর্ম করতে হয়। কাজ করার পদ্ধতি ভিন্ন, তাই প্রোগ্রাম গুলো ও ভিন্ন। আবার এই ভিন্ন ভিন্ন প্রোগ্রাম তৈরি করার জন্য রয়েছে অনেক গুলো প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ। এখানে একটূ ক্লিক করে দেখলেই হবে কত গুলো প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ রয়েছে।

এত গুলো প্রোগ্রামিং থাকতে সি কেন?

সি হচ্ছে অন্য সকল প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ এর ব্যাসিক। এটি খুবি সহজ একটা প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ। সি থেকেই পরবর্তীতে অনেক গুলো পোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ এর উৎপত্তি হয়েছে। যেমন C++, Java, C#, PHP ইত্যাদি। সি জানলে সে গুলো সহজেই জানা যায়।
প্রোগ্রামিং এর মৈলিক সকল বৈশিষ্ট গুলো সিতে রয়েছে। সকল প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ এ মৈলিক বৈশিষ্ট গুলো ফলো করে।
কম্পিউটার অপারেটিং সিস্টেমের কোর বা প্রান হচ্ছে কার্নেল। Windows, Unix বা Linux এর কার্নেলের বেশির ভাগ কোড লেখা হয়েছে সি দিয়ে। কেউ যদি সি ভালো পারে, নিজের একটা অপারেটিং সিস্টেম তৈরি করার স্বপ্ন সহজেই দেখতে পারে।
নতুন নতুন ডিভাইস গুলোর জন্য ড্রাইভার লাগে। এ ড্রাইভার সফটওয়ার গুলো প্রায় সময়ই সি প্রোগ্রামিং দিয়ে লেখা। কারন সি এর পয়েন্টার দিয়ে হার্ডওয়ার এবং সফটোয়ার এর মধ্যে যোগাযোগ করা যায়।
সি হচ্ছে middle level language। তিন প্রকার প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ রয়েছে। High Level, Middle Level & Low Level. High Level ল্যাঙ্গুয়েজ দিয়ে ইউজার ব্যবহার করে এমন প্রগ্রাম গুলো তৈরি করা হয়। Low Level প্রোগ্রামিং দিয়ে সফটোয়ার এবং হার্ডওয়ার এর মধ্যে যোগাযোগের কাজ করা হয়। আর সি হচ্ছে High Level এবং Low Level এর মিশ্রনে তৈরি। যা দিয়ে দুই কাজই করা যায়।
আরো অনেক গুলো কারন রয়েছে কেন সি প্রোগ্রামিং শেখা জরুরী।কেন প্রোগ্রামিং?
কেন প্রোগ্রামিং এর উত্তর দেওয়ার আগে একটা প্রশ্ন করা যাক, কেন প্রোগ্রামিং নয়?
আচ্ছা, কেমন হত যদি না কম্পিউটার থাকত? যদি না ইন্টারনেট থাকত? যদি না ফেসবুক থাকত? আর যদি গুগল না থাকত তাহলে কি হতো? কিভাবে আমরা আমাদের এসাইনমেন্ট গুলো খুজে বের করতাম?
গেমস, কম্পিউটার সফটওয়ার, মোবাইল এপলিকেশন, ওয়েব পেইজ যাই হোক না কেন সব জাগায় প্রোগ্রামিং। এটা তো কম্পিউটার বা কম্পিউটার রিলেটেড। অন্য কিছুর দিকে যদি তাকিয়ে দেখি, গাড়ি, এরোপ্লেন, মহাকাশ যান, মেডিকেল ডায়াগনসিস মেশিন, মাইক্রোওয়েব ওভেন, লিফট, গড়ি, ক্যালকুলেটর সহ সকল ইলেক্ট্রনিক্স যন্ত্রতেই প্রোগ্রামিং এর ব্যবহার রয়েছে।
মানুষ নিজেদের ভাষা ব্যবহার করে একজন আরেক জনের সাথে যোগাযোগ করার জন্য। মেশিনের সাথে মানুষের যোগাযোগ করার জন্য ও একটা ভাষা দরকার, সে ভাষা হচ্ছে প্রোগ্রামিং। মেশিনের সাথে যোগাযোগ, এক্সাইটিং না?
প্রোগ্রামিং জানাটা এক্সাটিং থেকেও আরো বেশি কিছু।
বুঝাই যাচ্ছে প্রোগ্রামিং কত গুরুত্ব পূর্ন। এক এক জাগায় এক এক ধরনের কাজ কর্ম করতে হয়। কাজ করার পদ্ধতি ভিন্ন, তাই প্রোগ্রাম গুলো ও ভিন্ন। আবার এই ভিন্ন ভিন্ন প্রোগ্রাম তৈরি করার জন্য রয়েছে অনেক গুলো প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ। এখানে একটূ ক্লিক করে দেখলেই হবে কত গুলো প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ রয়েছে।
এত গুলো প্রোগ্রামিং থাকতে সি কেন?
সি হচ্ছে অন্য সকল প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ এর ব্যাসিক। এটি খুবি সহজ একটা প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ। সি থেকেই পরবর্তীতে অনেক গুলো পোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ এর উৎপত্তি হয়েছে। যেমন C++, Java, C#, PHP ইত্যাদি। সি জানলে সে গুলো সহজেই জানা যায়।
প্রোগ্রামিং এর মৈলিক সকল বৈশিষ্ট গুলো সিতে রয়েছে। সকল প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ এ মৈলিক বৈশিষ্ট গুলো ফলো করে।
কম্পিউটার অপারেটিং সিস্টেমের কোর বা প্রান হচ্ছে কার্নেল। Windows, Unix বা Linux এর কার্নেলের বেশির ভাগ কোড লেখা হয়েছে সি দিয়ে। কেউ যদি সি ভালো পারে, নিজের একটা অপারেটিং সিস্টেম তৈরি করার স্বপ্ন সহজেই দেখতে পারে।
নতুন নতুন ডিভাইস গুলোর জন্য ড্রাইভার লাগে। এ ড্রাইভার সফটওয়ার গুলো প্রায় সময়ই সি প্রোগ্রামিং দিয়ে লেখা। কারন সি এর পয়েন্টার দিয়ে হার্ডওয়ার এবং সফটোয়ার এর মধ্যে যোগাযোগ করা যায়।
সি হচ্ছে middle level language। তিন প্রকার প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ রয়েছে। High Level, Middle Level & Low Level. High Level ল্যাঙ্গুয়েজ দিয়ে ইউজার ব্যবহার করে এমন প্রগ্রাম গুলো তৈরি করা হয়। Low Level প্রোগ্রামিং দিয়ে সফটোয়ার এবং হার্ডওয়ার এর মধ্যে যোগাযোগের কাজ করা হয়। আর সি হচ্ছে High Level এবং Low Level এর মিশ্রনে তৈরি। যা দিয়ে দুই কাজই করা যায়।
আরো অনেক গুলো কারন রয়েছে কেন সি প্রোগ্রামিং শেখা জরুরী।
– See more at: http://tech.priyo.com/tutorial/2014/11/19/26928.html#.dpuf